মাধ্যমিকে পাশের নিয়মে বড়সড় বদল, এখন সব সাবজেক্টে পাস না করলেও চলবে

মাধ্যমিকে পাশের নিয়মে বড়সড় বদল, এখন সব সাবজেক্টে পাস না করলেও চলবে | Big News For MP Candidate | madhyamik exam 2020



মাধ্যমিক পাশের নিয়মে বদল, মাধ্যমিকে পাশের নিয়মে বদল?, মাধ্যমিক পরিক্ষায় হতে চলেছে বড়োসড়ো রগবদল, মাধ্যমিক পরিক্ষা, Big News For MP Candidate, মাধ্যমিকে পাশের নিয়মে বড়সড় বদল, এখন সব সাবজেক্টে পাস না করলেও চলবে, BRAKING NEWS, নতুন নিয়ম মাধ্যমিকে ফেল করলেও পাস, madhyamik exam 2020, madhyamik new rules 2020, madhyamik new rules 2019

 বদলে যেতে চলেছে মাধ্যমিক পরীক্ষার পাশের নিয়ম ।কি কি নতুন নিয়ম হতে চলেছে ?

মাধ্যমিক পরীক্ষার নতুন নিয়ম লাগু হচ্ছে তা বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।



এই নিয়ম 2020 বা 2021 থেকে লাগু হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

বদলে যেতে চলেছে মাধ্যমিক পাশের নিয়ম। সাতটি নয়, পাঁচটি বিষয়ে পাশ করলেই হবে মাধ্যমিক পাশ। তবে এই পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে ইংরেজি ও গণিতে পাশ করাটা বাধ্যতামূলক। ৭০০–‌‌র বদলে ৫০০ নম্বরের ভিত্তিতে প্রকাশিত হবে মাধ্যমিকের ফল। সম্প্রতি সিলেবাস কমিটির পক্ষ থেকে এমনই প্রস্তাব জমা পড়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তরে।



অর্থাৎ 700 তে 500 পেলেও পাস বলে গণ্য করা হবে।
এই নতুন নিয়ম চালু হওয়ার পর।
তবে গণিত এবং ইংরেজিতে পাস বাধ্যতামূলক।
অর্থাৎ সাতটা সাবজেক্টের মধ্যে যেকোনো পাঁচটা সাবজেক্টে পাস করতেই হবে ।
বাদবাকি যে দুটি সাবজেক্ট সে দুটি সাবজেক্টে ফেল করলেও পাশ বলে গণ্য করা হবে তবে মনে রাখতে হবে ওই দুটি সাবজেক্ট গণিত কিংবা ইংরেজি যাতে না হয় গণিত এবং ইংরেজির জন্য এই শর্ত প্রযোজ্য নয়।

বাংলা রূপক সাংকেতিক নাটকে রবীন্দ্রনাথের অবদান


বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মাধ্যমিক পরীক্ষা এখনকার মতো হবে।  অর্থাৎ একজন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী 700 নম্বরের পরীক্ষা দেবে তবে প্রাপ্ত ফলাফল সর্বাধিক সংখ্যার ভিত্তিতেই হবে।  এই পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে একটিতে অবশ্যই ইংরেজি ও গণিতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।  এই দুটি বিষয়কে বাধ্য করার কারণ হ'ল উচ্চশিক্ষায় ইংরেজি গুরুত্বপূর্ণ।  এই মুহূর্তে রাজ্য সরকার ইংরেজিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।  ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলও খোলা হচ্ছে সরকার।  এবং অঙ্কগুলি যুক্তিযুক্ত সমস্ত কিছু বুঝতে সহায়তা করে।  বিজ্ঞান অধ্যয়নের জন্য মাধ্যমিক, উচ্চ বিদ্যালয়ের পরবর্তী স্তরের ডিজিটালাইজেশন করা দরকার।



অথাৎ দিল্লি এবং সেন্ট্রাল বোর্ড এর সঙ্গেই তুলনা করে আমাদের রাজ্য সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে চলেছে তার দিল্লি এবং কেন্দ্রের যেসব পরীক্ষা গুলি নেয়া হয় তাতেও কিন্তু 500 নাম্বারে নেওয়া হয়।
এর ফলে তারা কিন্তু আমাদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে।
সে কারণে রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দিল্লি বোর্ড সেন্টার এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনা করার।



এখন মাধ্যমিকে একজন পরীক্ষার্থীর ৭টি বিষয়ে পাশ করাটা বাধ্যতামূলক। পাশ নম্বর ২৫। ২৫–‌এর কম পেলে ফেল। এদিকে সমতুল পরীক্ষা, দিল্লি বোর্ডের আইসিএসই–তে ইংরেজি–‌সহ সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া যে কোনও ৪টি বিষয়ে পাশ করলেই পাশ। সিবিএসই দশমে ৬টি বিষয়ে পরীক্ষা হলেও সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া ৫টি বিষয়ের ভিত্তিতে রেজাল্ট তৈরির নিয়ম চালু রয়েছে। দুটি বোর্ডের ক্ষেত্রেই অঙ্কে ফেল করেও এই নিয়মের কারণে একজন পড়ুয়া আইসিএসই, সিবিএসই পাশ করে যাচ্ছে। এবং রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের তুলনায় মোট নম্বরেও এগিয়ে থাকছে।  সিলেবাস কমিটিকে এই পুরো বিষয়টি এবং মাধ্যমিকের পাঠ্যক্রম পর্যালোচনা করে একটি প্রস্তাব দিতে বলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি। মানের সঙ্গে আপস না করে কীভাবে দিল্লি এবং কেন্দ্রীয় বোর্ডের সঙ্গে এই অসাম্য ঘোচানো যায় তা দেখতে বলা হয়। প্রসঙ্গত, উচ্চমাধ্যমিকেও সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া পাঁচটি বিষয়ের ভিত্তিতে ফল প্রকাশিত হয়।


সমস্ত কিছু ঠিকঠাক চললে আগামী বছর অর্থাৎ 2020 অথবা 2021 এর মধ্যে এই নিয়ম চালু হতে পারে বলে জানিয়েছে শিক্ষা দপ্তর।


এখন দেখবার কত দিনের মধ্যে এই নিয়ম চালু হচ্ছে।

তোমরা তোমাদের মতামত জানাও নিচে কমেন্টের মাধ্যমে এই নিয়মের ফলে কি আদৌ কোন শিক্ষার উন্নতি ঘটবে নাকি শিক্ষার অবনতি ঘটবে তোমরা তোমাদের নিজের নিজের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে যেও।

শিক্ষা বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি।......



এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে নিচের এই ভিডিওতে।

 ভিডিওটি দেখবার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
Click here




Post a Comment

0 Comments